1. admin@dainikvorersangbad.com : sangbad :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাংবাদিক নির্যাতন হামলা মামলাসহ দাবি আদায়ে কলম বিরতির ঘোষণা- বিএমএসএফ শরীয়তপুরে জিয়া পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত এএসপি পলাশ সাহার আত্মহত্যার কারণ জানিয়েছেন তার মেজো ভাই নন্দলাল সাহা। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে বর্ণাঢ্য কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ থেকে আরো জনবল নিতে চায় বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে ‘মৌলিক অধিকার’ হিসেবে অন্তর্ভুক্তসহ ৩২টি সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন জমা শরীয়তপুর জেলা গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি ডা. সাজু, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. খবির শরীয়তপুরের জাজিরায় প্রধান শিক্ষক ১০ম গ্রেডে গেজেটেড পদমর্যাদার রায় প্রাপ্তিতে সংবর্ধনা বেলকুচিতে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) এর আহবায়ক কমিটির অনুমোদন শরীয়তপুর জেলা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি নুরুল হক, সাধারণ সম্পাদক বিএম মকবুল

পদ্মাসেতু থেকে জাজিরার শহর টিএনটি মোড় পর্যন্ত ১৩ কিঃ সড়ক দুর্ঘটনার ফাঁদ

  • প্রকাশিত : রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭৯ বার পাঠ করা হয়েছে

ভোরের সংবাদ ডেস্কঃ 

জাজিরা টিএন্ডটি মোড় থেকে পদ্মা সেতু গোল চত্বর পর্যন্ত সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়কটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ। প্রতিনিয়ত চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এই সড়কে যাতায়াতকারীরা।

ভাঙা ও সড়ো সড়কের কারণে দীর্ঘদিন ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন জাজিরার  শিক্ষার্থী, কৃষক, ব্যবসায়ীসহ স্থানীয়রা। তারা বলছেন, এটা পদ্মাসেতুর শাখা রোড। এত বড় ও গুরুত্বপূর্ণ একটা সড়ক এত  ভাঙা ও খানাখন্দে  ভরা, এটা খুবই বিপদজনক। এ সড়কে প্রায় দুর্ঘটনা ঘটে, সময়ও বেশি লাগে। সড়কটির সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করা প্রয়োজন।

দুই দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হলেও শেষ হয়নি টি এন্ড টি মোড় হতে  জাজিরার নাওডোবা পদ্মাসেতু গোলচত্বর পর্যন্ত প্রায় ১৩   কিলোমিটার সড়কের কাজ।

এখনও সড়কের বেশিরভাগ অংশ সরু ও খানাখন্দে ভরা থাকায় প্রতিদিন  ঘটছে দুর্ঘটনা।

সংশ্লিষ্ট এবং জেলার সড়ক ও জনপদ বিভাগ সূত্র জানায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে এক হাজার ৬৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে শরীয়তপুর জেলা শহর থেকে  পদ্মা সেতুর গোল চত্বর পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার সড়কটির টেন্ডার দেয় শরীয়তপুর সড়ক বিভাগ। এরমধ্যে সদর থেকে জাজিরা টিএন্ডটি পর্যন্ত একটি অংশের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়কের কাজ এগিয়ে গেলেও চরম ধীরগতি টিএন্ডটি মোড় থেকে পদ্মা সেতু গোলচত্বর পর্যন্ত  সাড়ে ১৩ কিলোমিটার অংশের নির্মাণ কাজ। হচ্ছে না কোনো ধরনের সংস্কারও। ফলে  যানবাহনের চাপে ১৬ ফুটের সড়ক ভেঙে চলে এসেছে ৮ ফুটে। এই সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পণ্য ও যাত্রীবাহী পরিবহন। এছাড়া যানবাহনের যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা।

রাস্তার বিষয়ে এক বাস চালক বলেন , আমাদের নতুন গাড়ির যন্ত্রাংশ যেখানে পাঁচ বছর ভালো থাকার কথা, সেখানে দুই বছরেই সব নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রায়ই গাড়ি চাকা লিক হচ্ছে, পাত ভেঙে যাচ্ছে। এক কথায় এই রুটে গাড়ি চালিয়ে আমাদের লাভের চাইতে ক্ষতিই বেশি। নতুন সরকারের কাছে একটাই দাবি দ্রুত সড়কটির কাজ শেষ করা হোক।

এ ব্যাপারে জেলার সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী বলেন, আমাদের দ্বিতীয় অংশের সাড়ে ১৩ কিলোমিটার সড়কের ৭০ ভাগ কাজ শেষ হলেও বর্ষা মৌসুম চলে আসায় সংস্কার কাজে বিঘ্ন ঘটছে। বেশ কিছু জায়গায় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তবে ভাঙা অংশগুলো দ্রুত মেরামত করে যান চলাচলের উপযোগী করা হবে।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি